Noi Lavoratori Immigrati auguriamo Buon Anno a tutti, e denunciamo che in diverse parti del mondo insieme in italia le minoranze non sono libere, e non riescono neanche ad essere visibili.
Di recente il Governo della Birmania ha massacrato il popolo ROHINGYA, la Minoranaza Musulmana. Ma la comunità internazionale ha coperto gli occhi su questa vicenda con occhiali molto scuri, per non vederla.
Ogni giorno vengono ammazzati anziani, donne, e bambini indifesi. Nessuno interviene concretamente nei confronti del Governo della Birmania e del Premio Nobel per la PACE Aung San Suu Kyi.
In Italia i Musulmani e le loro Sale di Preghiera sono costantemente sotto attacco mediatico, ed il loro Diritto al Culto calpestato.
Molti Lavoratori Immigrati in Italia sono costretti a vivere in una condizione di schiavitù, senza permesso di soggiorno, pagati 15 euro per lavorare 16 ore al giorno.
In difesa delle minoranze e per garantire i loro diritti,
venerdì 13-01-2017 saremo a Roma, davanti a Palazzo Chigi (sede del Governo d'Italia) alle ore 10.00
Concluderà la Manifestazione con la Preghiera Islamica del Venerdì, alle ore 13.00
Siete tutti invitati ad unirvi alla lotta
--------------------------
সেটাই হবে, সর্বোচ্চ উধাহরন- that's we are all together
সকল সংগঠন ও ব্যক্তির নিকট অনুরোধ থাকবে নিজ নিজ দায়ীত্বে এটা প্রচার করুন ও সমাবেশে অংশগ্রহন করুন- ধন্যবাদ
মহা সমাবেশ - মহা সমাবেশ ২০১৭
Palazzo Chigi, Via Del Corso, Piazza Montecitorio
সকল সংখ্যা লুঘুর বেচেঁ থাকার দাবীতে ও সকলের অধিকার আদায়ে
1. সকলের জন্য - Permesso Di Soggiorno
2. ৫ বছর রেসিডেন্স এর উপর ইতালীয়ান নাগরিকত্ব
3. অতি স্বত্তর নুল্লা অস্তা প্রদান
4. বাংলাদেশে ইতালীয়ান দূতাবাস এর হয়রানী বন্ধকরন
5. ইতালীতে সকল মসজিদ এর রাষ্ট্রীয় অনুমোদন
6. বামার্তে সংখ্যা লুঘু মুসলিমদের নিরাপত্তা প্রদান
এই দাবী গুলি নিয়ে সকল সংগঠন একমত প্রকাশ করেছে
১৩-০১-২০১৭, শুক্রবার , সকাল ১০.০০টায়
ইতালীর সংসদ ভবন এর সম্মুখে- মহাসমাবেশ করে সরকারের নিকট পেশ করা
সমাবেশ শেষে এই প্রথম বারের মত, ইউরোপের কোন সংসদ ভবনের সম্মুখে
ইনশাহ আল্লাহ আজান দিয়ে - জুম্মার নামাজও আদায় করা হবে ।
যদি কম করে ৫০০০ হাজার লোকের সমাবেশ হয়
তবে ধারনা করা যাচ্ছে-- সরকারের টনক নড়বে ।
বি.দ্রঃ স্বরন রাখবেন আপনার সদ ইচ্ছা ও একটি সুন্দর মন্তব্য অপরকে অংশগ্রহন করার জন্য উদ্দীপনা দিবে, সেই সাথে স্বরন রাখতে হবে, মহিলা ও শিশুদের উপস্থিতি সমাবেশের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় ।
একই সাথে অনুরোধ থাকবে কম করে হলেও একজন হিন্দু পুরহীত, একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী ভিক্ষুক যদি উপস্থিত হয়ে নিজ-নিজ প্রথা অনুযায়ী, সকলের জন্য প্রাথর্না করেন, সেটাই হবে, সর্বোচ্চ উধাহরন- that's we are all together
Comunicato Stampa--------
Di recente il Governo della Birmania ha massacrato il popolo ROHINGYA, la Minoranaza Musulmana. Ma la comunità internazionale ha coperto gli occhi su questa vicenda con occhiali molto scuri, per non vederla.
Ogni giorno vengono ammazzati anziani, donne, e bambini indifesi. Nessuno interviene concretamente nei confronti del Governo della Birmania e del Premio Nobel per la PACE Aung San Suu Kyi.
In Italia i Musulmani e le loro Sale di Preghiera sono costantemente sotto attacco mediatico, ed il loro Diritto al Culto calpestato.
Molti Lavoratori Immigrati in Italia sono costretti a vivere in una condizione di schiavitù, senza permesso di soggiorno, pagati 15 euro per lavorare 16 ore al giorno.
In difesa delle minoranze e per garantire i loro diritti,
venerdì 13-01-2017 saremo a Roma, davanti a Palazzo Chigi (sede del Governo d'Italia) alle ore 10.00
Concluderà la Manifestazione con la Preghiera Islamica del Venerdì, alle ore 13.00
Siete tutti invitati ad unirvi alla lotta
--------------------------
সেটাই হবে, সর্বোচ্চ উধাহরন- that's we are all together
সকল সংগঠন ও ব্যক্তির নিকট অনুরোধ থাকবে নিজ নিজ দায়ীত্বে এটা প্রচার করুন ও সমাবেশে অংশগ্রহন করুন- ধন্যবাদ
মহা সমাবেশ - মহা সমাবেশ ২০১৭
Palazzo Chigi, Via Del Corso, Piazza Montecitorio
সকল সংখ্যা লুঘুর বেচেঁ থাকার দাবীতে ও সকলের অধিকার আদায়ে
1. সকলের জন্য - Permesso Di Soggiorno
2. ৫ বছর রেসিডেন্স এর উপর ইতালীয়ান নাগরিকত্ব
3. অতি স্বত্তর নুল্লা অস্তা প্রদান
4. বাংলাদেশে ইতালীয়ান দূতাবাস এর হয়রানী বন্ধকরন
5. ইতালীতে সকল মসজিদ এর রাষ্ট্রীয় অনুমোদন
6. বামার্তে সংখ্যা লুঘু মুসলিমদের নিরাপত্তা প্রদান
এই দাবী গুলি নিয়ে সকল সংগঠন একমত প্রকাশ করেছে
১৩-০১-২০১৭, শুক্রবার , সকাল ১০.০০টায়
ইতালীর সংসদ ভবন এর সম্মুখে- মহাসমাবেশ করে সরকারের নিকট পেশ করা
সমাবেশ শেষে এই প্রথম বারের মত, ইউরোপের কোন সংসদ ভবনের সম্মুখে
ইনশাহ আল্লাহ আজান দিয়ে - জুম্মার নামাজও আদায় করা হবে ।
যদি কম করে ৫০০০ হাজার লোকের সমাবেশ হয়
তবে ধারনা করা যাচ্ছে-- সরকারের টনক নড়বে ।
বি.দ্রঃ স্বরন রাখবেন আপনার সদ ইচ্ছা ও একটি সুন্দর মন্তব্য অপরকে অংশগ্রহন করার জন্য উদ্দীপনা দিবে, সেই সাথে স্বরন রাখতে হবে, মহিলা ও শিশুদের উপস্থিতি সমাবেশের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় ।
একই সাথে অনুরোধ থাকবে কম করে হলেও একজন হিন্দু পুরহীত, একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী ভিক্ষুক যদি উপস্থিত হয়ে নিজ-নিজ প্রথা অনুযায়ী, সকলের জন্য প্রাথর্না করেন, সেটাই হবে, সর্বোচ্চ উধাহরন- that's we are all together
Comunicato Stampa--------
